Page Nav

HIDE

Grid

GRID_STYLE

Classic Header

{fbt_classic_header}

Top Ad

//

New Post:

latest

মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কি টাকার জন্য মানুষকে নিষ্ঠুর নির্যাতনের আদেশ দিতেন?

  নাস্তিক-মুক্তমনা ও খ্রিষ্টান মিশনারীরা একটি বর্ণনা দেখিয়ে দাবি করে নবী(ﷺ) নাকি টাকার জন্য মানুষকে নিষ্ঠুর নির্যাতনের আদেশ দিতেন (নাউযুবিল্...

 

নাস্তিক-মুক্তমনা ও খ্রিষ্টান মিশনারীরা একটি বর্ণনা দেখিয়ে দাবি করে নবী(ﷺ) নাকি টাকার জন্য মানুষকে নিষ্ঠুর নির্যাতনের আদেশ দিতেন (নাউযুবিল্লাহ)। বর্ণনাটি খায়বারের যুদ্ধের আলোচনা প্রসঙ্গে বিভিন্ন সিরাত গ্রন্থে উল্লেখ আছে। 

 

মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কি টাকার জন্য মানুষকে নিষ্ঠুর নির্যাতনের আদেশ দিতেন?

“...কিনানা ইবন রবী'কে রাসূলুল্লাহ(ﷺ)-এর নিকট আনা হলো। বনু নযীরের গুপ্তধনরাশি তার কাছেই রক্ষিত ছিল। তিনি তাকে সে সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করলেন, কিন্তু সে তা কোথায় আছে জানাতে অস্বীকার করলো। তারপর রাসূলুল্লাহ(ﷺ)-এর নিকট একজন ইয়াহুদীকে আনা হলো। সে জানালো যে, কিনানা ইব্‌ন রবী'কে সে প্রতিদিন ভোরে একটি বাড়ির ভগ্নাবশেষের চারদিকে ঘুরাফেরা করতে দেখেছে। তখন রাসূলুল্লাহ(ﷺ) কিনানাকে বললেন : তুমি কি জ্ঞাত আছো যে, এরপর যদি তোমার কাছে গুপ্তধন পাওয়া যায়, তা হলে তোমাকে প্রাণদণ্ডে দণ্ডিত করা হবে? সে বললেন : হ্যাঁ। তখন রাসূলুল্লাহ(ﷺ) সে বিরাণ বাড়িটি খননের নির্দেশ দিলেন। যথারীতি সেখান থেকে কিছু গুপ্তধন উদ্ধারও করা হলো। তারপর রাসূলুল্লাহ(ﷺ) তাকে অবশিষ্ট গুপ্তধন সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করলেন, কিন্তু সে তা প্রদানে অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করলো। তখন রাসূলুল্লাহ্(ﷺ) যুবায়র ইবন আওয়ামকে তার নিকট থেকে গুপ্তধন উদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত তাকে শাস্তি দিয়ে যেতে বলেন। যুবায়র তার বুকে চকমকি পাথর ঘষে আগুন জ্বালিয়ে তাকে শাস্তি দিতে দিতে আধমরা করে ফেলেন। তারপর রাসূলুল্লাহ(ﷺ) তাকে মুহাম্মদ ইবন মাসলামার হাতে অর্পণ করেন। তিনি তার ভাই মাহমূদ ইবন মাসলামার খুনের বদলে তাকে হত্যা করে প্রতিশোধ গ্রহণ করেন। এভাবে তার ভবলীলা সাঙ্গ হয়।” [1]

 কিনানা ইবন রবী' নামের এই ব্যক্তি কিনানা বিন আবুল হুকাইক নামেও পরিচিত। অনুরূপ ঘটনা ‘রাহিকুল মাখতুম’ গ্রন্থেও বর্ণিত আছে। [2]

 

এই ঘটনাটি উল্লেখ করে ইসলামের শত্রুরা নবী করিম(ﷺ)কে অর্থলোভী ও নিষ্ঠুর শারিরীক নির্যাতনকারী বলে প্রমাণ করার চেষ্টা করে (নাউযুবিল্লাহ)।

 

আলোচ্য ঘটনাটির সনদ কতোটুকু বিশুদ্ধ এ সম্পর্কে শায়খ মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল গালিব(হাফি.) এর ‘সীরাতুর রাসূল (ছাঃ)’ গ্রন্থে উল্লেখ করা হয়েছে,

 

“বর্ণনাটির সনদ মু’যাল বা যঈফ (আর-রাহীক্ব, তা’লীক্ব ১৬৬ পৃঃ)” [3]

 

দলিল হিসেবে মু’যাল (মু’দাল) হাদিসের অবস্থান কোন পর্যায়ে? এ প্রসঙ্গে ড. মুহাম্মদ আত-তাহহান এর ‘হাদীসের পরিভাষা’ গ্রন্থে উল্লেখ আছে—

 

“উলামায়ে কিরামের সর্বসম্মতিক্রমে মু’দাল হাদীস যঈফ। এর সনদ থেকে অধিক রাবী বাদ পড়ার কারণে দলীল হিসেবে মু’দাল হাদীস মুনকাতি ও মুরসাল- এর চেয়েও নিম্নমানের।” [4]

 

যদিও এই ঘটনাটি বিভিন্ন প্রসিদ্ধ সিরাত গ্রন্থে উল্লেখ আছে, কিন্তু এর প্রসিদ্ধ সিরাত গ্রন্থগুলোতেও সকল ঘটনা সহীহ নয়। বরং সিরাত গ্রন্থগুলোতে সহীহ, দুর্বল সব ধরণের বর্ণনাই উল্লেখ থাকে। আলোচ্য ঘটনাটি সহীভাবে প্রমাণিত কোনো ঘটনা নয় বরং অত্যন্ত দুর্বলভাবে বর্ণিত একটি ঘটনা। যেহেতু ঘটনাটি সহীহভাবে প্রমাণিত না, এর উপর ভিত্তি করে নবী(ﷺ) এর ব্যাপারে কোনো আকিদা প্রমাণ হবে না। 

 

আলোচ্য ঘটনায় যে তথ্য আছে, কুরআন ও সহীহ হাদিস থেকে এর বিপরীত ধরণের তথ্যই আমরা পাই। 

 

আগুন দিয়ে শাস্তি দেবার ব্যাপারে একাধিক সহীহ বর্ণনায় নবী(ﷺ) থেকে নিষেধসূচক বক্তব্য পাওয়া যায়।

 

وَعَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَبَّاسٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسلم: «إِن النَّارَ لَا يُعَذِّبُ بِهَا إِلَّا اللَّهُ»

অর্থঃ “আব্দুল্লাহ ইবনু ‘আব্বাস(রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ(ﷺ) বলেছেনঃ অবশ্যই আল্লাহ তা‘আলা ছাড়া আগুন দিয়ে শাস্তি দেয়ার অধিকার কারো নেই।” [5]

 

শাস্তি তো দূরের কথা, চিকিৎসার জন্যও নবী(ﷺ) আগুনে পোড়ানো লোহা দ্বারা শরীরে দাগ দিতে নিষেধ করেছেন। 

 

আব্দুল্লাহ্ বিন্ ’আব্বাস(রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেনঃ রাসূল(ﷺ) ইরশাদ করেন:

 

الشِّفَاءُ فِيْ ثَلاَثَةٍ : شَرْبَةِ عَسَلٍ ، وَشَرْطَةِ مِحْجَمٍ ، وَكَيَّةِ نَارٍ وَأَنْهَى أُمَّتِيْ عَنِ الْكَيِّ

 

‘‘তিন জিনিসে চিকিৎসা রয়েছে: মধু পানে, শিঙা লাগানোয় তথা শরীর থেকে দূষিত রক্ত বের করায় এবং আগুনে পোড়ানো লোহা দিয়ে শরীরের কোন জায়গায় দাগ দেয়ায়। তবে আমি আমার উম্মতকে আগুনে পোড়ানো লোহা দিয়ে শরীরের কোন জায়গায় দাগ দিতে নিষেধ করছি’’। [6]

 

আল কুরআনে যুদ্ধবন্দীদের ব্যাপারে উল্লেখ আছে—

 

( 8 )   وَيُطْعِمُونَ الطَّعَامَ عَلَىٰ حُبِّهِ مِسْكِينًا وَيَتِيمًا وَأَسِيرًا

( 9 )   إِنَّمَا نُطْعِمُكُمْ لِوَجْهِ اللَّهِ لَا نُرِيدُ مِنكُمْ جَزَاءً وَلَا شُكُورًا

অর্থঃ "তারা খাদ্যের প্রতি আসক্তি থাকা সত্ত্বেও মিসকীন, ইয়াতীম ও বন্দীকে খাদ্য দান করে। তারা বলে,‘আমরা তো আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে তোমাদেরকে খাদ্য দান করি। আমরা তোমাদের থেকে কোন প্রতিদান চাই না এবং কোন শোকরও না।"  [7]

 

আয়াতের তাফসিরে বলা হয়েছেঃ

 

অথবা সে আল্লাহর মহব্বতে অভাবীদেরকে খাদ্য দান করে। বন্দী অমুসলিম হলেও তার সাথে উত্তম ব্যবহার করার তাকীদ করা হয়েছে। যেমন বদর যুদ্ধের কাফের বন্দীদের ব্যাপারে নবী(ﷺ)- সাহাবাদেরকে নির্দেশ দিলেন যে, তাদের সম্মান কর। তাই সাহাবায়ে কেরাম প্রথমে তাদেরকে খাবার খাওয়াতেন এবং তাঁরা নিজেরা পরে খেতেন। (ইবনে কাসীর) [8]

 

এ আয়াতে বন্দী বলতে কাফের হোক বা মুসলিম, যুদ্ধবন্দী হোক বা অপরাধের কারণে বন্দী হোক সব রকম বন্দীকে বুঝানো হয়েছে। বন্দী অবস্থায় তাদেরকে খাদ্য দেয়া, মুসলিম কিংবা অমুসলিম, সর্বাবস্থায় একজন অসহায় মানুষকে-যে তার খাবার সংগ্রহের জন্য নিজে কোন চেষ্টা করতে পারে না- খাবার দেয়া অতি বড় সওয়াবের কাজ। [দেখুন: কুরতুবী] [9]

 

কুরআন-সুন্নাহর আলোকে উলামায়ে কিরামগণ উল্লেখ করেছেন ইসলামে যুদ্ধবন্দীদের সাথে সুন্দর আচরণ করতে হবে, সদয় ব্যবহার করতে হবে। যুদ্ধবন্দীদের সাথে অমানবিক আচরণ করা ইসলামের শিক্ষা নয়। শায়খ মুহাম্মাদ সালিহ আল মুনাজ্জিদ(হাফি.) পরিচালিত islamqa ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত এক ফতোয়ায় বলা হয়েছে,

 

“…ইসলামে শুধুমাত্র রক্তপাত কিংবা প্রতিশোধ নেবার উদ্দেশ্যে যুদ্ধ করা উচিত নয়। মুসলিমরা যদি তাদেরকে বন্দী করে এবং তাদের জন্য প্রস্তুতকৃত কোনো স্থানে নিয়ে যায়, তাহলে তাদেরকে (যুদ্ধবন্দীদেরকে) ক্ষতি করা, প্রহার করা, খাবার-পানি না দিয়ে রাখা, রোদ বা ঠাণ্ডার মধ্যে রাখা, আগুন দিয়ে পোড়ানো, নাক, মুখ ও কানের উপরে কাপড় দিয়ে ঢেকে দেয়া, পশুর মতো খাঁচায় আটকে রাখা – ইত্যাদি কাজের মাধ্যমে অত্যাচার করা উচিত নয়।  বরং তাদের সাথে দয়া ও মমতাপূর্ণ আচরণ করা উচিত, ঠিকভাবে খেতে দেয়া উচিত এবং ইসলাম কবুল করার জন্য উৎসাহ দেয়া উচিত। ” [10]

 

কুরআন ও সহীহ হাদিস থেকে প্রাপ্ত মূলনীতিগুলো এই ফতোয়ায় উঠে এসেছে। ইসলামের শত্রুরা দুর্বল বর্ণনা উল্লেখ করে যুদ্ধবন্দীর সাথে ভয়াবহ আচরণের যে চিত্র উপস্থাপন করতে চায়, প্রকৃত চিত্র এর থেকে একদমই আলাদা। 

 

ইসলামী শরিয়তে যুদ্ধলব্ধ গনিমতের মাল হালাল করা হয়েছে। তবে অর্থ -সম্পদের প্রতি লোভ করা মোটেও ইসলামের শিক্ষা নয়। বরং কুরআন-হাদিসে এর বিপরীত কথাই পাওয়া যায়। 

 

وَلَا تَمُدَّنَّ عَيْنَيْكَ إِلَىٰ مَا مَتَّعْنَا بِهِ أَزْوَاجًا مِّنْهُمْ زَهْرَةَ الْحَيَاةِ الدُّنْيَا لِنَفْتِنَهُمْ فِيهِ ۚ وَرِزْقُ رَبِّكَ خَيْرٌ وَأَبْقَىٰ

অর্থঃ “তুমি তোমার চক্ষুদ্বয় কখনও প্রসারিত করনা ওর প্রতি যা আমি তাদের বিভিন্ন শ্রেণীকে পার্থিব জীবনের সৌন্দর্য স্বরূপ উপভোগের উপকরণ হিসাবে দিয়েছি তদ্বারা তাদেরকে পরীক্ষা করার জন্য। তোমার রাব্ব প্রদত্ত জীবনোপকরণ উৎকৃষ্ট ও অধিক স্থায়ী।” [11]

 

আয়াতের তাফসিরে বলা হয়েছেঃ

 

“এতে রাসূলুল্লাহ(ﷺ)-কে সম্বোধন করা হয়েছে, কিন্তু আসলে উম্মতকে পথ প্রদর্শন করাই লক্ষ্য। বলা হয়েছে, দুনিয়ার ঐশ্বর্যশালী পুঁজিপতিরা হরেক রকমের পার্থিব চাকচিক্য ও বিবিধ নেয়ামতের অধিকারী হয়ে বসে আছে। আপনি তাদের প্রতি ভ্ৰক্ষেপও করবেন না। কেননা, এগুলো সব ধ্বংসশীল ও ক্ষণস্থায়ী। আল্লাহ্ তা'আলা যে নেয়ামত আপনাকে এবং আপনার মধ্যস্থতায় মুমিনদেরকে দান করেছেন, তা এই ক্ষণস্থায়ী পার্থিব চাকচিক্য থেকে বহুগুণে উৎকৃষ্ট।” [দেখুন, ফাতহুল কাদীর] [12]

 

“এর অর্থ আখেরাতের প্রতিদান ও পুরস্কার যা দুনিয়ার ধন-সম্পদ ও অন্যান্য উপভোগ্য জিনিস অপেক্ষা উত্তম ও স্থায়ী। ‘ঈলা’র হাদীসে বর্ণিত আছে যে, উমার(রা.) নবী(ﷺ)-এর নিকট এসে দেখলেন, তিনি বিনা বিছানায় একটি চাটাইয়ের উপর শুয়ে আছেন। আর তাঁর ঘরের আসবাব-পত্রের অবস্থা এই যে, শুধু দুটি চামড়ার জিনিস ছাড়া আর কিছুই নেই। উমার(রা.)-এর চক্ষু দিয়ে পানি এসে পড়ল। নবী(ﷺ) জিজ্ঞেস করলেন, ‘‘উমার কি ব্যাপার? কাঁদছ কেন?’’ উত্তর দিলেন, ‘হে আল্লাহর রসূল! রোম ও পারস্যের রাজারা কি সুখ-শান্তিতে জীবন অতিবাহিত করছে, আর আপনি সৃষ্টির সেরা হওয়া সত্ত্বেও আপনার জীবনের এই অবস্থা!’ তিনি বললেন, ‘‘উমার! তুমি কি এখনও সন্দেহে আছ? ওরা তো তারা, যাদের সুখ-শান্তি পৃথিবীতেই­ দিয়ে দেওয়া হয়েছে।’’ অর্থাৎ, পরকালে ওদের জন্য কিছুই থাকবে না।” (বুখারীঃ সূরা তাহরীমের তাফসীর, মুসলিমঃ ঈলা) [13]

 

কুরআন ও সহীহ হাদিসে দুনিয়ার ক্ষণস্থায়ী সম্পদের দিকে লোভ না করে আখিরাতের প্রতিদানের প্রতি মানুষকে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। প্রিয় পাঠক, লক্ষ করুন। ইসলামবিরোধীরা নবী করিম(ﷺ) ও সাহাবী(রা.)দেরকে অর্থলোভী, লুটেরা ইত্যাদি হিসেবে দেখানোর জন্য কতো ভাবেই না চেষ্টা করে (নাউযুবিল্লাহ)। অথচ বাস্তব চিত্র কীরূপ। 

 

পরিশেষে বলবো, কিনানা ইবন রবী' / কিনানা বিন আবুল হুকাইক নামে এক ব্যক্তিকে অর্থের জন্য নির্যাতন করার বর্ণনাটি বিশুদ্ধভাবে প্রমাণিত নয়। ইসলামের শত্রুরা দুর্বল বর্ণনা উল্লেখ করে নবী করিম(ﷺ) এর ব্যাপারে যেসব অপবাদ আরোপ করতে চেষ্টা করে তা থেকে তিনি মুক্ত। সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।

 

 

তথ্যসূত্রঃ



[1] সীরাতুন নবী(সা) – ইবন হিশাম, ৩য় খণ্ড (ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ্,পৃষ্ঠা ৩৫৪-৩৫৫



[2] আর রাহিকুল মাখতুম – শফিউর রহমান মুবারকপুরী, (তাওহীদ পাবলিকেশন্স), পৃষ্ঠা ৪২৯-৪৩০



[3] সীরাতুর রাসূল (ছাঃ) –মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব (হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ), টীকা নং ৬৮১, পৃষ্ঠা ৪৯৩



[4] হাদীসের পরিভাষা’– ড. মুহাম্মদ আত-তাহহান (ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ, পৃষ্ঠা ৬৭



[5] সহীহ বুখারী, হাদিস নং : ২৯৫৪, মিশকাত, হাদিস নং : ৩৫৩৪

https://hadithbd.net/hadith/error/?id=68861

আরো দেখুনঃ সুনান আবু দাউদ, হাদিস নং : ২৬৬৬ (সহীহ)

https://www.hadithbd.net/hadith/link/?id=34774



[6] বুখারী, হাদীস ৫৬৮০, ৫৬৮১

https://www.hadithbd.com/books/email/?id=11419



[7] আল কুরআন, দাহর (ইনসান) ৭৬ : ৮-৯



[8]তাফসির আহসানুল বায়ান, সুরা দাহরের ৮ নং আয়াতের তাফসির

https://www.hadithbd.com/quran/link/?id=5599



[9] তাফসির যাকারিয়া, সুরা দাহরের ৮ নং আয়াতের তাফসির

https://www.hadithbd.com/quran/link/?id=5599



[10]  Treatment of prisoners-of-war in Islam - IslamQA (Shaykh Muhammad Saalih al-Munajjid)

https://islamqa.info/en/13241/



[11] আল কুরআন, ত্ব-হা ২০ : ১৩১



[12] তাফসির যাকারিয়া, সুরা ত্ব-হার ১৩১ নং আয়াতের তাফসির

https://www.hadithbd.com/quran/link/?id=2479



[13]তাফসির আহসানুল বায়ান, সুরা ত্ব-হার ১৩১ নং আয়াতের তাফসির

https://www.hadithbd.com/quran/link/?id=2479


সম্পূর্ণ তথ্য নেওয়া হয়েছে এই ওয়েবসাইট থেকে: http://response-to-anti-islam.com/

1 টি মন্তব্য